এবোলার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বড়সড় সাফল্য চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের। অবশেষে
আবিষ্কৃত হল এই মারণ ভাইরাসের প্রতিষেধক। এবোলার ভ্যাকসিন তৈরি করে গোটা
বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিলেন কানাডার গবেষকরা। তবে আরও বেশ কয়েকটি কঠোর
পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরেই এটি বাজারে ছাড়া হবে।
জানা গিয়েছে, দীর্ঘ গবেষণার পরে এবোলার ভ্যাকসিন (ভিএসভি-ইবিওভি) তৈরি করেছেন কানাডার ন্যাশনাল মাইক্রোবায়োলজি ল্যাবরেটরি’র গবেষকরা। পশু দেহে পরীক্ষা করা হয়েছে, যা চূড়ান্ত সফল। যে কারণে চূড়ান্ত পর্যায়ে পরীক্ষার জন্য ভ্যাকসিনটি সুইৎজারল্যান্ড পাঠাচ্ছে কানাডা সরকার। আগামী মঙ্গলবারের মধ্যে পরীক্ষামূলক এই ভ্যাকসিনের এক হাজারের বেশি ডোজ জেনিভা পৌঁছচ্ছে। জেনিভা ইউনিভার্সিটি হসপিটাল (এইচইউজি)-এ স্টোর করে রাখা হবে।
এইচইউজি সূত্রে খবর, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশিকা অনুসারে এই পর্যায়ে ভিএসভি-ইবিওভি ভ্যাকসিনগুলিকে মানব দেহে পরীক্ষার পালা। চলতি মাসের শেষ নাগাদ অথবা আগামী মাসে প্রথম থেকে শুরু হবে এই প্রক্রিয়া। আর পরীক্ষা সফল হলে তা হু’র হাতে তুলে দেওয়া হবে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের জগতে নতুন দিগন্ত খুলে যাবে।
জানা গিয়েছে, দীর্ঘ গবেষণার পরে এবোলার ভ্যাকসিন (ভিএসভি-ইবিওভি) তৈরি করেছেন কানাডার ন্যাশনাল মাইক্রোবায়োলজি ল্যাবরেটরি’র গবেষকরা। পশু দেহে পরীক্ষা করা হয়েছে, যা চূড়ান্ত সফল। যে কারণে চূড়ান্ত পর্যায়ে পরীক্ষার জন্য ভ্যাকসিনটি সুইৎজারল্যান্ড পাঠাচ্ছে কানাডা সরকার। আগামী মঙ্গলবারের মধ্যে পরীক্ষামূলক এই ভ্যাকসিনের এক হাজারের বেশি ডোজ জেনিভা পৌঁছচ্ছে। জেনিভা ইউনিভার্সিটি হসপিটাল (এইচইউজি)-এ স্টোর করে রাখা হবে।
এইচইউজি সূত্রে খবর, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশিকা অনুসারে এই পর্যায়ে ভিএসভি-ইবিওভি ভ্যাকসিনগুলিকে মানব দেহে পরীক্ষার পালা। চলতি মাসের শেষ নাগাদ অথবা আগামী মাসে প্রথম থেকে শুরু হবে এই প্রক্রিয়া। আর পরীক্ষা সফল হলে তা হু’র হাতে তুলে দেওয়া হবে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের জগতে নতুন দিগন্ত খুলে যাবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
প্রিয় পাঠক, উক্ত লেখনীটি পঠন করার পরে দয়া করে আপনার একটি মূল্যবান মন্তব্য প্রকাশ করুন। আপনার একটি মন্তব্য একজন লেখক কে অবশ্যই আরো ভালো কিছু লেখার জন্য অনুপ্রেরণা দেয়। লেখনী/পোস্টে অনেক ভুল থাকতে পারে। কিন্তু আশা করি উক্ত ভুল গুলোকে আপনি ক্ষমার চোখে দেখবেন। দয়া করে এমন কোন মন্তব্য করবেন না যাহা দ্বারা লেখকের মন আঘাতপ্রাপ্ত হয়।