২০১৮ সালের মধ্যে বিশ্বের অর্ধেক জনসংখ্যাই ইন্টারনেটের আওতায়
আসবে। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাওয়া নিয়ে এক
জরিপের বরাতে অনলাইন বাণিজ্যভিত্তিক গবেষণা প্রতি
ষ্ঠান ইমার্কেটিয়ার এমন তথ্য প্রকাশ করেছে। প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট ম্যাশএবল এক প্রতিবেদনে ইমার্কেটিয়ারের সূত্র ধরে জানিয়েছে, ২০১৫ সালের মধ্যে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরসংখ্যা হবে প্রায় ২শ’ ৯০ কোটি, যা বিশ্ব জনসংখ্যার প্রায় ৪৩ শতাংশ। আর ২০১৮ সালের মধ্যে এ সংখ্যা প্রায় ৩শ’ ৬০ কোটিতে গিয়ে দাঁড়াবে, যা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার অর্ধেক।
গবেষকদের মতে, ভারত ও ইন্দোনেশিয়ার মতো ক্রমবর্ধমান বাজারে মোবাইল ফোন আর ব্রডব্যান্ড সংযোগের ব্যায় কমতে থাকায় ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা এত দ্রুত বাড়ছে। ইমার্কেটিয়ারের জ্যেষ্ঠ পূর্বভাষ বিশ্লেষক মনিকা পিয়ার্ট এ বিষয়ে জানান, উন্নত দেশগুলোতে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ইতোমধ্যে স্থির অবস্থায়চলে এসেছে। কিন্তু এক্ষেত্রে ক্রমবর্ধমান দেশগুলোর ভূমিকা চোখে পড়ার মত।
প্রযুক্তিবিষয়ক প্রতিষ্ঠানগুলোও ঘরে ঘরে ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দেয়ার জন্য কাজ করছে ইতোমধ্যে ফেইসবুকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ নোকিয়া, এরিকসন আর স্যামসাংয়ের মত টেক জায়ান্টকে নিয়ে ইন্টারনেট ডটঅর্গ নামে প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলের কিছু অংশে বিনামূল্যে ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দিতে এটি শুরু করা হয়। খুব শীঘ্রই সারাবিশ্বে এই কার্যক্রম ছড়িয়ে দেওয়ার কথা রয়েছে।
ইন্টারনেটের ব্যবহার বৃদ্ধিতে চীনও কম এগিয়ে নয়। গত চার বছরে দেশটিতে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ৭৫ কোটি বেড়েছে। এ সংখ্যা বৃদ্ধির প্রতিযোগিতা ব্রাজিল জাপানকে ২০১৪ সালে এবং ২০১৬ সালের মধ্যেই ভারত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে পেছনে ফেলবে বলে মনে করছে ইমার্কেটিয়ার
ষ্ঠান ইমার্কেটিয়ার এমন তথ্য প্রকাশ করেছে। প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট ম্যাশএবল এক প্রতিবেদনে ইমার্কেটিয়ারের সূত্র ধরে জানিয়েছে, ২০১৫ সালের মধ্যে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরসংখ্যা হবে প্রায় ২শ’ ৯০ কোটি, যা বিশ্ব জনসংখ্যার প্রায় ৪৩ শতাংশ। আর ২০১৮ সালের মধ্যে এ সংখ্যা প্রায় ৩শ’ ৬০ কোটিতে গিয়ে দাঁড়াবে, যা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার অর্ধেক।
গবেষকদের মতে, ভারত ও ইন্দোনেশিয়ার মতো ক্রমবর্ধমান বাজারে মোবাইল ফোন আর ব্রডব্যান্ড সংযোগের ব্যায় কমতে থাকায় ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা এত দ্রুত বাড়ছে। ইমার্কেটিয়ারের জ্যেষ্ঠ পূর্বভাষ বিশ্লেষক মনিকা পিয়ার্ট এ বিষয়ে জানান, উন্নত দেশগুলোতে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ইতোমধ্যে স্থির অবস্থায়চলে এসেছে। কিন্তু এক্ষেত্রে ক্রমবর্ধমান দেশগুলোর ভূমিকা চোখে পড়ার মত।
প্রযুক্তিবিষয়ক প্রতিষ্ঠানগুলোও ঘরে ঘরে ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দেয়ার জন্য কাজ করছে ইতোমধ্যে ফেইসবুকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ নোকিয়া, এরিকসন আর স্যামসাংয়ের মত টেক জায়ান্টকে নিয়ে ইন্টারনেট ডটঅর্গ নামে প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলের কিছু অংশে বিনামূল্যে ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দিতে এটি শুরু করা হয়। খুব শীঘ্রই সারাবিশ্বে এই কার্যক্রম ছড়িয়ে দেওয়ার কথা রয়েছে।
ইন্টারনেটের ব্যবহার বৃদ্ধিতে চীনও কম এগিয়ে নয়। গত চার বছরে দেশটিতে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ৭৫ কোটি বেড়েছে। এ সংখ্যা বৃদ্ধির প্রতিযোগিতা ব্রাজিল জাপানকে ২০১৪ সালে এবং ২০১৬ সালের মধ্যেই ভারত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে পেছনে ফেলবে বলে মনে করছে ইমার্কেটিয়ার
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
প্রিয় পাঠক, উক্ত লেখনীটি পঠন করার পরে দয়া করে আপনার একটি মূল্যবান মন্তব্য প্রকাশ করুন। আপনার একটি মন্তব্য একজন লেখক কে অবশ্যই আরো ভালো কিছু লেখার জন্য অনুপ্রেরণা দেয়। লেখনী/পোস্টে অনেক ভুল থাকতে পারে। কিন্তু আশা করি উক্ত ভুল গুলোকে আপনি ক্ষমার চোখে দেখবেন। দয়া করে এমন কোন মন্তব্য করবেন না যাহা দ্বারা লেখকের মন আঘাতপ্রাপ্ত হয়।